
Fiverr All Message - Client Message Templete
h Fiverr All Message 1st Message 1. Hi/Hello (Buyer Name)I am…
Latest Post »সকল প্রকার টিপস ও ট্রিকস থেকে শুরু করে বিভিন্ন, গল্প, উপন্যাস, জোকস পড়তে পারবেন। সেই সাথে শিক্ষামুলক PDF বই ও টিপস ও ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং টিপস পেতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
যারা ইনভেষ্ট করে টাকা ইনকাম করেন তারা হয়তো এই সাইটের নাম শুনেছেন। এটা সম্পূর্ণ ট্রাষ্টেট সাইট যারা গত এক মাস ধরে খুব ভালো ভাবেই পেমেন্ট করে আসছে। আপনি যদি কানাডিয়ান সোলার সাইট সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। তাহলে চলুন সবার আগে জেনে নেই কানাডিয়ান সোলার সম্পর্কে।
Table of contents
কানাডিয়ান সোলার কি? (What is Canadian Solar?)
কানাডিয়ান সোলার একটি কানাডিয়ান সোলার কোম্পানি। কোম্পানিটি ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের ১৫০ টির বেশি দেশে এরা তাদের সেবা দিচ্ছে। এরা বেশ কিছুদিন আগে বাংলাদেশে এসেছে। এদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি এরা বাংলাদেশীদের উন্নতি করবে। এরা সাধারণত আমাদের থেকে টাকা নিয়ে তারা তাদের কোম্পানীতে বিনিয়োগ করে। এদের ইনকাম মূলত সৌর বিদ্যুৎ বিক্রি করেই আসে।
কানাডিয়ান সোলার থেকে ইনকাম করার উপায়?
কানাডিয়ান সোলার কি এরা কীভাবে ইনকাম করে সেটা উপরের পয়েন্ট থেকেই জেনেছেন। এখন জানবো এখান থেকে কীভাবে আমরা ইনকাম করতে পারি। ইনকাম করার জন্য এদের সাইটে একটা একাউন্ট করে নিতে হবে। একাউন্ট কীভাবে করবেন সেটা নিচের একটা সেকশনে বলে দিব। কানাডিয়ান সোলার থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে টাকা ইনভেষ্ট করতে হবে। আপনি চাইলে এখানে ১০০০ টাকা দিয়েই শুরু করতে পারেন। ১০০০ টাকা ডিপোজিট করার সাথে সাথে ইন্সট্যান্ট ৩০০ টাকা পেয়ে যাবেন। সেই টাকা দিয়ে আপনাকে একটা মেশিন কিনে নিতে হবে। নিচে মেশিন প্রাইজগুলো জেনে নেই।
Vip-1 Income : 50 per day
Rental Price : 250 Taka
Cash pledge : 950
Vip-2 Income : 200 per day
Rental Price : 1000 Taka
Cash pledge : 3500
Vip-3 Income : 750 per day
Rental Price : 3000 Taka
Cash pledge : 12000
Vip-4 Income : 2750 per day
Rental Price : 10,000 Taka
Cash pledge : 40,000
Vip-5 Income : 7500 per day
Rental Price : 25,000 Taka
Cash pledge : 100000
এখানে Income যেটা আপনার প্রতিদিনের ফিক্সড ইনকাম বুঝিয়েছে। Rental Price বলতে মেশিন কেনার সাথে সাথে ওরা এই পরিমাণ টাকা কেটে নিবে। যেটা অফেরতযোগ্য। Cash pledge বলতে আপনার একাউন্টে ওই পরিমাণ টাকা রাখতে হবে। উঠিয়ে নিলে আপনার VIP বাতিল বলে গণ্য হবে। ধরুন আপনি VIP-1 নিয়েছেন। আপনি ৯৫০ টাকা একাউন্টে রেখে বাকি টাকা উঠিয়ে নিবেন। কীভাবে মেশিন কিনবেন এডমিনকে বললেই শিখিয়ে দিবে আপনাকে।
কীভাবে টাকা উত্তলন করবেন, টাকা তোলার নিয়ম?
এখানে টাকা উত্তলন করা খুব সহজ। আপনি বিকাশের মাধ্যমে বা Binance অ্যাপের মাধ্যমে টাকা উত্তলণ করতে পারবেন। বলে রাখি বিকাশে ৩০০ টাকা আর Binance অ্যাপে উত্তলন করলে ১২০০ টাকা উত্তলন করতে হবে। টাকা উত্তলন করার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই টাকা পেয়ে যাবেন। যদি কোনোক্রমে টাকা ২৪ ঘন্টার মধ্যে না পান তাহলে এডমিনকে নক করে জানাবেন। উনারা আপনাকে বেষ্ট হেল্পটা করবেন। এখন আসি কীভাবে উইথ্র করবেন। প্রথমে MY Profile মেনুতে যাবেন। তারপর Withdraw তে ক্লিক করে withdrawal password টি দিয়ে দিবেন। অবশ্যই এই পাসওয়ার্ড মনে রাখবেন কারন পরবর্তিতে এই পাসওয়ার্ড ছাড়া টাকা উত্তলন করতে পারবেন না।
![]() |
withdrawal password সেটআপ করার নিয়ম |
এটা সেট হয়ে গেলে My Bank এ ক্লিক করবেন। Add Bank এ ক্লিক করে Bank or USDT wallet দিয়ে সাবমিট করবেন। তারপর Home এ এসে Withdraw তে ক্লিক করে Bank or usdt-trc20 সিলেক্ট করে এমাউন্ট দিবেন তারপর আপনার withdrawal password দিয়ে সাবমিটে ক্লিক করবেন। তারপর ২৪ ঘন্টা অপেক্ষার পালা। কাজ শেষ।
![]() |
ব্যাংক কার্ড যেভাবে Add করবেন |
Next withdrawal password diye submit korlei hoye jaabe
কানাডিয়ান সোলার একাউন্ট কীভাবে করবেন?
কানাডিয়ান সোলারে একাউন্ট করা খুবই সহজ। আপনার মোবাইল নম্বর, একাউন্ট পাওয়ার্ড আর একটি ইনভাইটেশন কোড দিয়েই আপনি একাউন্ট করতে পারবেন। নিচের স্ক্রীনশটটি দেখুন বুঝিয়ে দেওয়া আছে। একাউন্ট করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
কানাডিয়ান সোলার রেফার করার নিয়ম।
কানাডিয়ান সোলারে আপনি ডিপোজিট না করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার পরিচিতদের ইনভাইট করেও ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রতি রেফারে আপনি ৩ টাকা করে পাবেন। এবং তারা তাদের টাস্ক কম্পিলিট করলে ২ টাকা করে পাবেন। আপনার রেফারে কেউ ১০০০ টাকা ডিপোজিট করলে সাথে সাথে আপনি ১০০ টাকা পাবেন। কেউ VIP-2 কিনলে আপনি ৪৫০ টাকা পেয়ে যাবেন। ১৫ জন ডিপোজিট করলে আপনি ৩০০০ টাকা পাবেন প্রতি মাসে। বিস্তারিত জানতে সাইটের এবাউট সেকশনটি দেখতে পারেন। রেফার করার জন্য Home থেকে Invite Friends থেকে লিংকটি নিয়ে আপনার বন্ধুদের শেয়ার করতে পারেন।
পেমেন্ট প্রুফ
আমি
এই সাইট থেকে এখন অবধি তিনবার পেমেন্ট পেয়েছি। নিচে তাদের প্রমাণ দিলাম।
আমি এই পর্যন্ত তিনবার পেমেন্ট পেয়েছি। উপরের একটা স্ক্রীনশটে হয়তো দেখেছেন
গুরুপ্তপূর্ণ লিংক সমূহঃ
সোলারে একাউন্ট করতে : এখানে ক্লিক করুন
এডমিনের টেলিগ্রাম আইডি : এখানে ক্লিক করুন
এদের টেলিগ্রাম চ্যানেল : এখানে ক্লিক করুন
বিশেষ কথাঃ কেউ নিজের সর্বোচ্চ ডিপোজিট করবেন না। ডিপোজিট সাইট মানেই স্ক্যাম, তাই নিজের রিস্ক নিয়েই ডিপোজিট করবেন। এই সাইটে আপনি বিনা টেনশনে ৩-৪ মাস কাজ করতে পারবেন। আরো কিছু জানতে কমেন্টে জানান, আমি চেষ্টা করবো সাহায্য করার জন্য।
ছবি ঃ আইটেল
Sora SEO Blogger Template Sora SEO is a very fast template with a great fast and premium design. There are thousands of templates in the market that come with such SEOs but Sora SEO has its own thing. It is very rare for everyone. There are two inheritors in the market who want to work in Blogger, one is absolutely free and one is Paid. This is made by the Sora Blogger Template Company. It is designed with the best design and the best folks. It is mobile friendly and the load time is very fast.
Benefits of Sora SEO Template It is very easy to apply it to your blog. All you have to do is download it from the file below and go to your blogger and backup all the files first and upload it. Now you have to take turns. Replace all menu bars and all links and this is your complete blog. Wanna check Live Demo the Sora Seo template. Click here
মেটাভার্স আসলে কী❓
অবিশ্বাস্য মেটাভার্স, ভার্চুয়াল বিশ্বকে করে তুলবে বাস্তবের মতো এমন এক প্রযুক্তি তৈরির কাজ ইতোমধ্যে শুরু করে হয়ে গেছে যা বৈজ্ঞানিক কল্প-কাহিনীর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত সাই-ফাই মুভির মতো মনে হবে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে এখন আর সেটা কল্পনার পর্যায়ে থাকছে না।
ভাবুন তো, বিশ্বের কোথাও কোনো কোম্পানি তাদের নতুন মডেলের একটি গাড়ি তৈরির পর সেটা অনলাইন বাজারে ছাড়লো আর ক্রেতা হিসেবে আপনি বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে গাড়িটি চালিয়ে দেখতে পারলেন।
অথবা ঘরে বসে অনলাইন শপিং করার সময় একটি পোশাক পছন্দ হলো। ওই পোশাকের একটি ডিজিটাল সংস্করণ গায়ে দিয়ে দেখার পরই আপনি জামাটি কেনার জন্য অর্ডার দিলেন।
ধরা যাক, ফেসবুকে আপনার একজন বন্ধু পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে কিছু অসামান্য ছবি পোস্ট করেছেন। ফেসবুক দেখার সময় এই প্রযুক্তির কারণে মনে হবে আপনিও সেখানে উপস্থিত আছেন।
আর যে প্রযুক্তির মাধ্যমে এসব ঘটবে তার নামই হলো ‘মেটাভার্স’।
মেটাভার্সকে বলা হচ্ছে ইন্টারনেটের ভবিষ্যত। প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, মেটাভার্সের কারণে ইন্টারনেটের ভার্চুয়াল জগতকে মনে হবে বাস্তব জগতের মতো যেখানে মানুষের যোগাযোগ হবে বহুমাত্রিক। মেটাভার্স প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি কোন কিছু শুধু দেখতেই পাবেন না, তাতে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতেও সক্ষম হবেন।
তথ্য-প্রযুক্তিবিদ জাকারিয়া স্বপন বলেন, ‘এটাকে থ্রি-ডি ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ড বলতে পারেন। স্ক্রিনে এখনকার বেশিরভাগ স্পেস হচ্ছে টু-ডি বা দ্বিমাত্রিক। কিন্তু মেটাভার্স জগতে আমাদের অভিজ্ঞতা হবে থ্রি-ডির মতো। টেলিফোনে কারো সঙ্গে কথা বললে মনে হবে সামনা-সামনি আলাপ হচ্ছে।’
সাধারণ মানুষের কাছে মেটাভার্স প্রযুক্তিকে আপাতত ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বা ভিআর-এর কোন সংস্করণ বলে মনে হতে পারে। কিন্তু আসলে এটি তার চেয়েও অনেক বেশি।
প্রযুক্তিবিদেরা জানিয়েছেন, ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সঙ্গে মেটাভার্সের তুলনা আজকের দিনের স্মার্টফোনের সঙ্গে আশির দশকের মোবাইল ফোনের তুলনা করার মতো।
বর্তমানে ভিআর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনলাইন গেমিং-এর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে, কিন্তু মেটাভার্সের ব্যবহার হবে সকল বিষয়ে - অফিসের কাজ থেকে শুরু করে খেলা, কনসার্ট, সিনেমা, এমনকি বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেয়ার বেলাতেও।
অবিশ্বাস্য মেটাভার্স, ভার্চুয়াল বিশ্বকে করে তুলবে বাস্তবের মতো - ছবি : সংগৃহীত
এমন এক প্রযুক্তি তৈরির কাজ ইতোমধ্যে শুরু করে হয়ে গেছে যা বৈজ্ঞানিক কল্প-কাহিনীর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত সাই-ফাই মুভির মতো মনে হবে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে এখন আর সেটা কল্পনার পর্যায়ে থাকছে না।
ভাবুন তো, বিশ্বের কোথাও কোনো কোম্পানি তাদের নতুন মডেলের একটি গাড়ি তৈরির পর সেটা অনলাইন বাজারে ছাড়লো আর ক্রেতা হিসেবে আপনি বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে গাড়িটি চালিয়ে দেখতে পারলেন।
অথবা ঘরে বসে অনলাইন শপিং করার সময় একটি পোশাক পছন্দ হলো। ওই পোশাকের একটি ডিজিটাল সংস্করণ গায়ে দিয়ে দেখার পরই আপনি জামাটি কেনার জন্য অর্ডার দিলেন।
এমন প্রযুক্তির উপস্থিতির ফলে অনলাইনের ভার্চুয়াল জগতকে মনে হবে সত্যিকারের বাস্তব পৃথিবীর মতো।
ধরা যাক, ফেসবুকে আপনার একজন বন্ধু পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে কিছু অসামান্য ছবি পোস্ট করেছেন। ফেসবুক দেখার সময় এই প্রযুক্তির কারণে মনে হবে আপনিও সেখানে উপস্থিত আছেন।
আর যে প্রযুক্তির মাধ্যমে এসব ঘটবে তার নামই হলো ‘মেটাভার্স
মেটাভার্সকে বলা হচ্ছে ইন্টারনেটের ভবিষ্যত। প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, মেটাভার্সের কারণে ইন্টারনেটের ভার্চুয়াল জগতকে মনে হবে বাস্তব জগতের মতো যেখানে মানুষের যোগাযোগ হবে বহুমাত্রিক। মেটাভার্স প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি কোন কিছু শুধু দেখতেই পাবেন না, তাতে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতেও সক্ষম হবেন।
তথ্য-প্রযুক্তিবিদ জাকারিয়া স্বপন বলেন, ‘এটাকে থ্রি-ডি ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ড বলতে পারেন। স্ক্রিনে এখনকার বেশিরভাগ স্পেস হচ্ছে টু-ডি বা দ্বিমাত্রিক। কিন্তু মেটাভার্স জগতে আমাদের অভিজ্ঞতা হবে থ্রি-ডির মতো। টেলিফোনে কারো সঙ্গে কথা বললে মনে হবে সামনা-সামনি আলাপ হচ্ছে।’
সাধারণ মানুষের কাছে মেটাভার্স প্রযুক্তিকে আপাতত ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বা ভিআর-এর কোন সংস্করণ বলে মনে হতে পারে। কিন্তু আসলে এটি তার চেয়েও অনেক বেশি।
প্রযুক্তিবিদেরা জানিয়েছেন, ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সঙ্গে মেটাভার্সের তুলনা আজকের দিনের স্মার্টফোনের সঙ্গে আশির দশকের মোবাইল ফোনের তুলনা করার মতো।
বর্তমানে ভিআর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনলাইন গেমিং-এর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে, কিন্তু মেটাভার্সের ব্যবহার হবে সকল বিষয়ে - অফিসের কাজ থেকে শুরু করে খেলা, কনসার্ট, সিনেমা, এমনকি বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেয়ার বেলাতেও।
অনেকে কল্পনা করছেন যে, এই মেটাভার্স প্রযুক্তিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর নিজের একটি থ্রিডি অবতার বা চরিত্র থাকবে এবং এটিই অনলাইনে তার প্রতিনিধিত্ব করবে। অর্থাৎ এটি ঘুরে ফিরে বেড়াতে পারবে ও অন্যান্য চরিত্রের সঙ্গে নানা কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারবে।
বলা যায়, এ প্রযুক্তিতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ‘শেয়ার্ড ভার্চুয়াল পরিবেশে’ প্রবেশ করা যাবে। অর্থাৎ এটি হবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটিকে ব্যবহার করে তৈরি ডিজিটাল স্থান, যেখানে বাস্তব দুনিয়ার সাথে মিলিয়ে দেয়া হবে ডিজিটাল বিশ্বকে।
‘গুগল ম্যাপে যখন কোন রাস্তা দিয়ে যান, স্ট্রিট ভিউতে আপনি আশেপাশের গাড়ি-বাড়ি-দোকানপাট সব দেখতে পান। আমি চাইলে ঢাকায় বসে লন্ডনের রাস্তা দেখতে পারি। এ পর্যন্ত কিন্তু হয়ে গেছে। এটা মেটাভার্সের সূচনা পর্ব। এর পরে যেটা হবে তা হচ্ছে এসব জায়গায় থাকার যে অভিজ্ঞতা সেটা আমি সেখানে না থেকেও ফিল করতে পারবো,’ বলেন জাকারিয়া স্বপন।
কম্পিউটারের সামনে বসে না থেকে একটি ভিআর হেডসেট লাগিয়েই আপনি আপনার প্রিয় ওয়েবসাইটগুলোতে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। এছাড়া বন্ধুদের সঙ্গে সাক্ষাত, গানের কনসার্টে যাওয়া, শপিং থেকে শুরু করে মোটামুটি সবকিছুই করা যাবে এ নিয়মে।
ফেসবুক সম্প্রতি ১০ হাজার কর্মী নিয়োগের কথা ঘোষণা করেছে ইউরোপে এই মেটাভার্স প্রযুক্তি প্রসারের জন্য। এতে প্রচুর অর্থও বিনিয়োগ করছে তারা। ভার্চুয়াল রিয়েলিটির জন্য বানানো হচ্ছে অকুলাস হেডসেট যা প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলোর সেটের তুলনায় দামে কম পড়বে।
মাইক্রোসফট, অ্যাপল, গুগল, রোব্লক্স ও ফোর্টনাইট নির্মাতা এপিক গেইমস কোম্পানিও মেটাভার্স তৈরিতে অংশ নিচ্ছে। তাদেরও এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ প্রচুর।
এপিক গেইমসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি ফোর্টনাইটের এক ভার্চুয়াল কনসার্টে সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিল্পী আরিয়ানা গ্রান্ড যাতে কয়েক লাখ মানুষ অংশ নেয়।
অপেক্ষা কতদূর !
গত কয়েক বছরে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তির অনেক উন্নতি হয়েছে। কিছু হেডসেট তৈরি হয়েছে যা মানুষের চোখের সঙ্গে এমন চালাকি করতে পারে যে, আপনি যখন ভার্চুয়াল পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াবেন তখন মনে হবে সবকিছু থ্রিডি-তে দেখতে পাচ্ছেন।
প্রযুক্তিবিদেরা বলছেন, মেটাভার্স প্রযুক্তি তৈরির কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। ইন্টারনেটের গতি আরো দ্রুত হওয়ার সাথে সাথে, বিশেষ করে ফাইভ-জি বাজারে আসার পরেই সব সমস্যার সমাধান ঘটবে।
‘১০ বছর আগে মেটাভার্স একটি ধারণার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু এই মুহূর্তে এটি অনেক দূর এগিয়ে গেছে।’
‘আমরা মেটাভার্সের প্রায় কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। আগামী সাত/আট বছর পরে দেখবেন যে আমরা মেটাভার্সের জগতে প্রবেশ করে ফেলেছি,’ জানালেন তথ্য-প্রযুক্তিবিদ জাকারিয়া স্বপন।
সূত্র : বিবিসি
h Fiverr All Message 1st Message 1. Hi/Hello (Buyer Name)I am…
Latest Post »